Not known Facts About ফেরা গল্পের মূলভাব

আপনি শপিং কার্টে একটি নতুন পণ্য যুক্ত করেছেন ×

গিট্টু এতো তাড়াতাড়ি খোলা যাবে না ২১

শেষ। চৈত্র মাস। বৃষ্টি নেই, লাউ-এর মাচানে ফুটো লাউ ঝুলছে, খেতি তারই লোভে ঘুরছে,

১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৩৭

আলেফের রাইফেলটা এই কয়দিন ঘরের দেয়ালের এককোণে ঠেস দেওয়া ছিল। বেনেপুকুর থেকে ফিরে এসে আলেফ রাইফেলটাকে হাতে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে তার মাকে ও স্ত্রীকে দেখাল। কীভাবে রাইফেল নিয়ে যুদ্ধ করতে হয় তাও দেখাল। তারপর রাইফেলটা হাতে নিয়ে বাড়ির পেছনে ডোবার ধারে গিয়ে দাঁড়াল। একসময় সে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে রাইফেলটাকে ডোবার মাঝখানে ছুড়ে ফেলে দিলো। বাড়ির দিকে ফিরে আসতে আসতে সে ভাবে, ‘ডোবাটা ছোটো – রাইফেলটা খুঁজে পেতে তেমন কষ্ট হবে না।’ 

লোভ দেখিয়ে ফুলটুসি বানায়। কর্তার ইচ্ছায় কর্ম হয়। ভাগের ভাগ বাবুরাই খায়। আমরা খাই

‘ভূষণের একদিন’ গল্পটিতে পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর সঙ্গে বাঙালির যুদ্ধ বেধে যাওয়ার ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। ভূষণ একজন জাতচাষী। তার পঞ্চাশ বছর জীবনে চাষের কাজ ছাড়া আর কিছুই করেনি, মাটি ছাড়া ভূষণ আর কোথাও কাজ করেনি। অথচ তার বাপ, পিতামহ একসময় বড়লোক ছিল। বর্তমানে এই জাতচাষী ভূষণের ঘরে খাবার নেই, তাই সে সকালে একটা কাস্তে হাতে করে বেরিয়েছিল কাজের সন্ধানে। সময়টা ছিল এপ্রিল মাস। ভূষণ মল্লিক more info বাড়িতে বেড়া বাঁধার কাজ করছিল, এমন সময় তিনটি ছেলে বন্দুক হাতে তার সামনে এসে দাঁড়ালো। তাদের একজন বললো, ‘দেশ নিজের করে নাও ভূষণ, স্বাধীন করে নাও। পাকিস্তান আর রাখা যাচ্ছে না।’ আরেকটি ছেলে ভূষণকে উদ্দেশ করে বললো, ‘তোমরা ভয় পেলে কোনো কাজই হবে না – তোমাদের অস্ত্র ধরতে হবে – তোমরাই তো ছ’কোটি মানুষ আছো এদেশে – এই তোমরা যারা চাষী-জমিজমা চাষাবাদ করো। আমাদের দেশটা চুষে খেয়ে ফেললো শালারা। ভাল ভাল অস্ত্র দিয়ে ঢাকায় খুলনায় সব জায়গায় আমাদের মেরে শেষ করে দিলে। অস্ত্র না চালালে এখানেও আসবে ব্যাটারা। লুকিয়ে বাঁচবে ভেবেছ?

আম্বিয়া বেগম অপ্রকৃতিস্থের মত ভয়ার্ত গলায় বিকট চিৎকার করে বাড়ির অন্যদের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন। যেন বাড়িতে আগুন লেগেছে।

যারা কথা রাখে নি এবং যারা শোষন করেই যাচ্ছে, তাদের জন্য ভালোবাসায় গলে যেতে হবে না অবশ্যই। কিন্তু, শুধু তাদেরকে ঘৃণা করি বলে মুখে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়ে কাজের বেলায় প্রচন্ড অসৎ থেকে গেলে সেটা আসলে দেশপ্রেম না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও না। তা যাদের��ে আমরা ঘৃণা করি, তাদের তুলনায় আমাদেরকে শুধু আরো নীচ হিসাবে উপস্থাপন করে। আর কোন উনিশ বিশ ঘটে না এই কাজ করা ধরে রাখলে।

আরিফ আজাদের নতুন বই 'জীবন যেখানে ... অর্ডার করুন

মেয়েটা ঘুম জড়ানো আদুরে গলায় বলে উঠল, ‘মা, এত ভোরবেলায় ঘুম ভাঙাইলা ক্যান? আরেট্টু ঘুমাইতে দাও।’

তবে গল্পটার প্রতিটা লাইন এ আকাশ এটা করেছে , আকাশ ওটা করেছে অর্থাৎ আকাশ কথাটা অনেক বেশী এসেছে । ইত্যাদি গল্পের আকর্ষণীয়তাকে কিছুটা হলেও কমিয়েছে । ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩১

টাকাও যাবে। পুষ্পবতী কী যে বলে! নীলু কি এদিকটায় এসেছিল। পুষ্পবতী নীলুকে ঠিক চেনে না। তবে শুনেছে, কে একজন

আকাশ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে সে জায়গাটা মোটামুটি ফাঁকা। প্রশস্ত ফুটপাতে আজ কোন হকার্স নেই। মানুষজনও কম। তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিয়ে আকাশ তার চারপাশটা পরীক্ষা করে নিচ্ছে। পথচারীদের দিকে বেশ সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকিয়ে পথচারীর চোখের ভাষায় কিছু খুঁজছে। কিন্তু কেউই একবারে বেশি তাকাচ্ছে না। আকাশের উৎসুক দৃষ্টি আশেপাশের মানুষগুলোর পিঠে গিয়ে বিঁধছে। ঠিক যেন হলুদ বোলতা। পিঠে হুল ফুটিয়ে দিচ্ছে। পোষক যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আর যন্ত্রণা বিদ্ধকারীকে খুঁজছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *